সস্তা মেহেদি কেনা থেকে দুরে থাকুন
।
এই ঈদে আপনি যে মেহেদি লাগবেন . তার দিকে লক্ষ রাখবেন মেহেদী আপনার কতোটা ক্ষতি করতে পারে ।
বাজারে এমন কিছু অসাধু বাজারজাত করেছে কিছু মেহেদি । যা এসিড বেশী থাকায় এই
মেহেদি হাতে লাগালে এই রকম হচ্ছে ।
তাই কথা মেহেদি কেনার আগে দেখে নিন ।
সেটি কোন কম্পানির মেহেদি আপনি কেনতেছেন
আপনি ।
আার
ঈদকে সামনে রেখেই আরেক মেহেদি আর্টিস্ট রোমানা হোসেনও একই কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মেহেদি নিয়ে মেয়েদের আগ্রহ বরাবরই বেশি। প্রচলিত আছে মেহেদির রঙ যতো গাঢ় হয়,
প্রিয় মানুষটা তাকে ততোই বেশি ভালোবাসবে।
তাই হাতের মেহেদিকে সবার চেয়ে গাঢ় করার চেষ্টায় ব্যস্ত থাকে প্রত্যেকেই। কিন্তু এমন করতে গিয়ে কেমিকালযুক্ত মেহেদি ব্যবহার করে ত্বকের ক্ষতি করে অনেকে। তাই পরামর্শ থাকবে মেহেদি কেনার বেলায় একটু সজাগ থাকার।‘
রোমানা জানান, ঈদের জন্য তিনি বিহারি মেহেদি ব্যবহার করে থাকেন। এ মেহেদী খুব একটা সহজলভ্য নয়। তাই আশপাশের যেকোন দোকান থেকে বিহারি মেহেদি না কেনার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। জানিয়েছেন, পুরান ঢাকার বিহারি মেহেদির ওপর ভরসা করতে পারে তরুণীরা। পুরান ঢাকার চক বাজারে একটু খোঁজ করলেই মিলবে তা। রোমানা আরো জানান,ঈদে অনেকেই এখন মেহেদি আর্টিস্টদের কাছ থেকে হাত রাঙাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। কারণ ঈদের আগে পার্লারে প্রচুর ভিড় হয়। শুধু মেহেদি নয়, আরো অনেক সার্ভিসের জন্যই নারীরা ভিড় করে পার্লারে। তাই শুধু মেহেদি দেয়ার জন্য পার্লারে যাওয়া চেয়ে অনেকেই ইদানিং মেহেদি আর্টিস্ট বুকিং দিয়ে রাখছে। যদি একজনের হাত রাঙাতে হয়, তাহলে মেহেদি আর্টিস্টের কাছে গিয়ে দেয়া যায়, কিংবা কয়েকজন একবারে মেহেদি দিতে চাইলে আর্টিস্টকেই বাড়ি নিয়ে আসা যায়। সেক্ষেত্রে নকশায় নৈপুণ্য ও নিখুঁতভাবও থাকে।
Post a Comment